একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি নীতিমালা প্রকাশ ও আবেদন করার নিয়ম ২০২২ xiclassadmission.gov.bd

 

একাদশ শ্রেণির ভর্তি নীতিমালা প্রকাশ ও আবেদন করার নিয়ম ২০২২

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি শিক্ষার্থীদের জন্য সুখবর।২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষের একাদশ শ্রেণির নীতিমালা প্রকাশ করেছে xiclassadmission.gov.bd ওয়েবসাইট। আগামী ৮ ডিসেম্বর থেকে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি শুরু হবে। একাদশ শ্রেণিতে আবেদন করতে পারবেন অনলাইনে। ওপরে দেওয়া ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি আবেদন করতে পারবেন।

বিঃদ্রঃ সঠিক এবং নির্ভুল ভাবে আবেদন করতে চাই আমাদের এই পোস্ট এবং ভিডিও দেখতে পারেন নিচে এই সম্পর্কে বিস্তারিত সকল কিছু দেওয়া হয়েছে। 

২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষের একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন করার নিয়ম 

গত ৭ ডিসেম্বরর মন্ত্রণালয়ের দাপ্তরিক ওয়েবসাইটে ভর্তি নীতিমালা প্রকাশ করা হয়েছে।  ভর্তি নীতিমালায় যেসব সালের এসএসসি সমমান শিক্ষার্থীরা এবারের৷ একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হতে পারবে তার বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। এ ছাড়া ভর্তি মেধাক্রম নির্ধারণের পদ্ধতি, আবেদন ফি প্রদানের পদ্ধতি, আবেদন করার নিয়ম  ও নিশ্চায়ন ফি প্রদানসহ কলেজে ভর্তি ফি নির্ধারণ করা হয়েছে এবং তা অফিসিয়ার ওয়েবসাইট প্রকাশ করা হয়েছে।

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন সময়সূচি

একাদশ শ্রেণির ভর্তি আবেদন শুরু হচ্ছে ৮ ডিসেম্বর ২০২২ খ্রি তারিখ বৃহস্পতিবার থেকে অনলাইনে ভর্তি আবেদন গ্রহণ চলবে ১৫ ডিসেম্বর ২০২২ খ্রি পর্যন্ত।

২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষে অনলাইন ভর্তির জন্য একাদশ শ্রেণি/সমমানের ভর্তির নির্দেশিকা জন্য বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি

ওয়েবসাইট: www.xiclassadmission.gov.bd

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির সাধারণ নির্দেশনাঃ

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত সমস্ত কলেজ/মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে একাদশ/সমমানে শ্রেণীতে ভর্তির জন্য ইন্টারনেট (অনলাইন) মাধ্যমে আবেদন করা যেতে পারে।

  • একাদশ/সমমান শ্রেণীতে ভর্তির জন্য ৮ ই ডিসেম্বর থেকে ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২২ পর্যন্ত ইন্টারনেট (অনলাইন) মাধ্যমে আবেদন করা যাবে। এটি www.xiclassadmission.gov.bd এবং সংশ্লিষ্ট বোর্ডের ওয়েবসাইট থেকেও জানা যাবে।
  • শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ এই ভর্তি নির্দেশিকাটির যেকোনো ধারা/বিধি সংশোধন, সংযোজন বা বাতিল করার অধিকার সংরক্ষণ করে।
  • ইন্টারনেটের মাধ্যমে ন্যূনতম ৫ এবং সর্বোচ্চ ১০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (কলেজ/মাদ্রাসা) জন্য 150/- (সার্ভিস চার্জ ব্যতীত) আবেদন ফি প্রযোজ্য হবে।  ইন্টারনেটের মাধ্যমে আবেদনের জন্য বিকাশ / নাপাদ / রকেট / সোনালী ব্যাংক / উপয়া / ট্যাপ / ওকে ওয়ালেটের মাধ্যমে 150/-।
  •  সর্বোচ্চ ১০ টি প্রতিষ্ঠানে আবেদন করা যাবে কিন্তু একই ইনস্টিটিউটের একাধিক শিফট/সংস্করণ/গ্রুপে আবেদন করা যাবে।
  •  ইন্টারনেট (অনলাইন) আবেদনে শিক্ষার্থীর কোনো তথ্য মিথ্যা, ভুল বা অসম্পূর্ণ প্রমাণিত হলে আবেদন/চূড়ান্ত ভর্তি বাতিল করা।
  •  শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সকল অধিকার সংরক্ষিত।  যদি আবেদনকারী শিক্ষার্থী সংশ্লিষ্ট নীতি অনুযায়ী কোনো কোটার জন্য যোগ্য হন, তাহলে তিনি (অনলাইন) আবেদনের সময় তা যথাযথভাবে উল্লেখ করবেন: এবং যেখানে প্রযোজ্য সেখানে ভর্তির সময় উপযুক্ত নথি জমা দিতে হবে।  শিক্ষার্থীর (অনলাইন) আবেদনে উল্লেখিত কোটা কলেজ নির্বাচনের সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হবে।  ভর্তির সময় সঠিক কোটা সংক্রান্ত নথি জমা দিতে ব্যর্থ হলে, প্রযোজ্য, ভর্তি বাতিল করা হবে।
  •  প্রথম আবেদনের সময়, শিক্ষার্থীকে নিজের/অভিভাবকের একটি মোবাইল নম্বর প্রদান করতে হবে, যা শিক্ষার্থীর যোগাযোগ নম্বর হিসাবে বিবেচিত হবে।  যোগাযোগ নম্বরটি শিক্ষার্থীর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ এই যোগাযোগ নম্বরটি সমস্ত যোগাযোগ এবং আবেদন বা সংশোধনের জন্য প্রয়োজন হবে।
  •  প্রয়োজনীয় অর্থ প্রদানের সময় শিক্ষার্থীর দ্বারা প্রদত্ত যোগাযোগের মোবাইল নম্বরটি সাবধানে লিখতে হবে।  এই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ.  ভর্তি সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য এই নম্বরে পাঠানো হবে।  এই নম্বরের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন বাধ্যতামূলক।  অভিভাবকের জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর দিতে হবে এবং তার সঙ্গে ছাত্রের সম্পর্ক (যার জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর দেওয়া হচ্ছে) উল্লেখ করতে হবে।  ভর্তির সময় প্রবেশ করা জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর যাচাই করা যেতে পারে এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর (অভিভাবকের) প্রবেশের প্রক্রিয়াকে সহজতর করবে।
  • একই যোগাযোগ নম্বর একাধিক শিক্ষার্থীর আবেদনে ব্যবহার করা যাবে না, অর্থাৎ বিভিন্ন শিক্ষার্থীর যোগাযোগের নম্বর ভিন্ন হতে হবে।  যোগাযোগের নম্বর পরিবর্তন করা যাবে না, তাই এক্ষেত্রে যথেষ্ট যত্ন নিতে হবে যাতে ভুল না হয়।
  • ইন্টারনেট (অনলাইন) আবেদনের ক্ষেত্রে, শিক্ষার্থী বিভিন্ন ইনস্টিটিউটের শিফট/সংস্করণ/গ্রুপ অনুযায়ী সরাসরি তার পছন্দ ইনপুট করতে পারে (যেমন একটি এন্ট্রি করতে) এবং সেই অনুযায়ী তার পছন্দ বিবেচনা করা হবে।
  • ফলাফল প্রদানের পূর্বে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে (৮ ডিসেম্বর হতে ১৫ ডিসেম্বর, ২০২২) ইন্টারনেটের মাধ্যমে সর্বোচ্চ ৫ (পাঁচ) বার কলেজের পছন্দক্রম ও কলেজ পরিবর্তন করা যাবে। প্রথম পর্যায়ের আবেদনের তারিখ ৮ ডিসেম্বর হতে ১৫ ডিসেম্বর, ২০২২। তবে প্রাথমিক নিশ্চায়নের পর আর কোন পরিবর্তন করা যাবে না।
  • ৩ (তিন) টি পর্যায়ে ভর্তির ফলাফল প্রক্রিয়াকরণ করা হবে। একজন শিক্ষার্থীকে তার মেধা, কোটা (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও পছন্দক্রমানুযায়ী একটি মাত্র কলেজের জন্য নির্বাচন করা হবে। নির্বাচিত শিক্ষার্থী নিজেই অন-লাইনে বোর্ডের রেজিস্ট্রেশন ও অন্যান্য ফি বাবদ ৩২৮/- (সার্ভিস চার্জ ব্যতিত) টাকা জমা দিয়ে প্রাথমিক ভর্তি নিশ্চায়ন করবে এক জন শিক্ষার্থী কলেজ নির্বাচনের পরবর্তী পর্যায় সমূহে (অনুচ্ছেদ ৬,১৫ -এ বর্ণিত ভর্তির পূর্ব পর্যন্ত) স্বয়ংক্রিয়ভাবে মাইগ্রেশনের জন্য বিবেচিত হবে। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে, মাইগ্রেশন সর্বদাই শিক্ষার্থীর পছন্দক্রমানুসারে উপরের দিকে যাবে।

একাদশ শ্রেণির ভর্তির যোগ্যতা ও গ্রুপ নির্বাচনঃ

  •  ২০২০, ২০২১ ও ২০২২ সালে দেশের যে কোন শিক্ষা বোর্ড এবং বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২০, ২০২১ ও ২০২২ সালে এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীগণ ২০২২-২২৩ শিক্ষাবর্ষে নীতিমালার অন্যান্য বিধানাবলি পূরণ সাপেক্ষে কোন কলেজ/সমমানের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে একাদশ/ সমমান শ্রেণিতে ভর্তির জন্য যোগ্য বিবেচিত হবে। এছাড়া উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চলতি বছরে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীসহ অন্যান্য বছরের শিক্ষার্থীরাও ভর্তির জন্য বোর্ডে ম্যানুয়ালী আবেদন করতে পারবে।
  • বিদেশি কোন বোর্ড বা অনুরূপ কোন প্রতিষ্ঠান হতে সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীগণ মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা কর্তৃক তার সনদের মান নির্ধারণের পর দফা (১.১) এর অধীনে ভর্তির যোগ্য বিবেচিত হবে।

একাদশ শ্রেণির ভর্তির জন্য একজন প্রার্থী নিম্নরূপ-এ গ্রুপ নির্বাচন করতে পারবে

  • সাধারণ শিক্ষা বোর্ড হতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের ভর্তির ক্ষেত্রে (ক) বিজ্ঞান গ্রুপ হতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা গ্রুপের যে কোনটি। তবে বিজ্ঞান গ্রুপ হতে উত্তীর্ণ
  • শিক্ষার্থী অন্য গ্রুপে একবার ভর্তি হওয়ার পর পরবর্তীতে আর বিজ্ঞান গ্রুপে প্রত্যাবর্তন করতে পারবে ন (ঘ) মানবিক গ্রুপ হতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা গ্রুপের যে কোনটি এবং (গ) ব্যবসায় শিক্ষা গ্রুপ হতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিক গ্রুপের যে কোনটি

মাদ্রাসা বোর্ড হতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের ভর্তির ক্ষেত্রে

(ক) বিজ্ঞান গ্রুপ হতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা এবং মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের বিজ্ঞান, সাধারণ গল্প ও মুজাব্বিদ গ্রুপের যে কোনটি:

(খ) সাধারণ গ্রুপ হতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা এবং মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের সাধারণ গ্রুপ ও মুজাব্বিদ গ্রুপের যে কোনটি:

(গ) মুক্তাবিদ রুপ হতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা এবং মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের সাধারণ গল্প ও মুজাব্বিদ গ্রুপের যে কোনটি (ঘ) দাখিল (ভোক) গ্রুপ থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের বোর্ডের বিজ্ঞান, সাধারণ গ্রুপ ও মুজাব্বিদ গ্রুপের যে কোনটি ।

কারিগরি শিক্ষা বোর্ড হতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের ভর্তির ক্ষেত্রে

(ক) এসএসসি (ভোক) / দাখিল (ভোক) গ্রুপ হতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা গ্রুপের যে কোনটি ।

যে কোন বিভাগ (বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা) থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী গার্হস্থ্য অর্থনীতি ও সংগীত গ্রুপ এর যে কোনটি ।

সকল বোর্ড এর সকল গ্রুপ হতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা ইসলামিক স্টাডিজ-এ আবেদন করতে পারবে।

একাদশ শ্রেণির ভর্তির আবেদন দাখিলের জন্য করণীয়ঃ

ইন্টারনেট-এ (অনলাইন) আবেদন করতে হবে, এক্ষেত্রে নিচে প্রদত্ত ধাপসমূহ ২.১-২.৪ অনুসরণ করতে হবে।

ধাপসমূহ

  • আবেদনের ফি
  • ইন্টারনেটে আবেদনের জন্য করণীয় 

  • আবেদনের ফি প্রদান পদ্ধতি

ধাপসমূহ

ইন্টারনেটে আবেদনের জন্য করণীয়

ইন্টারনেটে একাদশ শ্রেণির ভর্তি  আবেদন পদ্ধতি

১. বিকাশ /নগদ /রকেট/ সোনালী ব্যাংক / উপায়/ ট্যাপ / ওকে ওয়ালেট এর (নেট) আবেদন ফি ১৫০/- (একশত পঞ্চশ (ঢাকা) कभ দেয়ার পর আবেদনকারীকে নির্ধারিত website-4 (www.xiclassadmission.gov.bd) যেয়ে "Apply Online" Button এ ক্লিক করতে হবে; এরপর প্রদর্শিত তথ্য ছকে এসএসসি/সমমান পরীক্ষার রোল নম্বর, বোর্ড, পাসের সন ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর সঠিকভাবে এন্ট্রি দিতে হবে। আবেদনকারীর দেয়া তথ্য সঠিক হলে তিনি তার ব্যক্তিগত তথ্য এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত GPA দেখতে পাবেন।

২. এরপর শিক্ষার্থীর Contact Number (ফি প্রদানের সময় প্রদত্ত মোবাইল নম্বর) এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে কোটা (নিম্নে বর্ণিত ধাপ ২.৩ অনুযায়ী) দিতে হবে।

৩. অতঃপর তাঁকে কাঙ্ক্ষিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, গ্রুপ, শিফট এবং ভার্সন Select করতে হবে। এভাবে শিক্ষার্থী সর্বোচ্চ ১০টি ও সর্বনি ৫টি কলেজ / মাদ্রাসা Select করতে পারবে। একই প্রতিষ্ঠানের একাধিক শিফট/ভার্সন/গ্রুপে আবেদন করা যাবে। এই ফরমে আবেদনকারী তাঁর সকল আবেদনের পছন্দক্রম ও নির্ধারণ করতে পারবেন।

৪. এরপর আবেদনকারী "Preview Application" Button এ ক্লিক করলে তার আবেদনকৃত কলেজসমূহের তথ্য ও পছন্দক্রম দেখতে পারবেন ।

৫. Preview-এ দেখানো তথ্যসমূহ সঠিক থাকলে আবেদনকারী "Submit” Button এ ক্লিক করবেন।

৬. আবেদনটি সফলভাবে Submit করা হলে আবেদনকারী তাঁর প্রদত্ত Contact Number-এর মোবাইলে একটি নিশ্চিতকরণ SMS পারেন এবং যাতে একটি সিকিউরিটি কোড (Security Code) থাকবে। এই Security Code টি গোপনীয়তা ও সতর্কতার সাথে সংরক্ষণ করতে হবে, যা পরবর্তীতে আবেদন সংশোধন ও ভর্তি সংক্রান্ত কাজে ব্যবহার করতে হবে।

৭. আবেদনকারী চাইলে তাঁর আবেদনসমূহের তথ্যাদিসহ উক্ত ফরমটি Download করে প্রিন্ট (Print) নিতে পারবেন।

(খ) উপরের নির্দেশনা অনুযায়ী এসএসসি/সমমান পরীক্ষার রোল নম্বর, বোর্ড, পাসের সন ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর সঠিকভাবে এন্ট্রি দেখার পরও শিক্ষার্থীর ব্যক্তিগত তথ্য ও এসএসসি পরীক্ষার GPA দেখতে না পেলে, তাঁকে আবেদন ফি ১৫০/- (একশত পঞ্চাশ টাকা) জমা দেয়ার Transaction ID টি এন্ট্রি দিতে হবে এবং ফি প্রদানের জন্য তিনি যেই অপারেটর (বিকাশ/ নগদ /রকেট/সোনালী ব্যাংক / উপায়/ট্যাপ/ওকে ওয়ালেট) ব্যবহার করেছে তাকে Select করতে হবে। পরবর্তীতে ৩০ মিনিট পর ইন্টারনেটে আবেদন করার জন্য পূর্বে উল্লেখিত পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে।

২.৩ কোটা (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)

(ক) শিক্ষা মন্ত্রনালয় ও এর অধীনস্থ দপ্তর/সংস্থায় কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সন্তানদের ক্ষেত্রে মহানগর, বিভাগীয় ও জেলা সদরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য ন্যূনতম যোগ্যতা থাকা সাপেক্ষে ২% শিক্ষা কোটা (EQ) সংরক্ষিত থাকবে। এই কোটার আওতায় ভর্তি হতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীকে কাঙ্ক্ষিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, গ্রুপ, শিফট এবং ভার্সন Select করার সময় EQ কোটা select করতে হবে। যদি আবেদনকারী সংখ্যা বেশি হয়। সেক্ষেত্রে তাদের নিজেদের মধ্যে মেধার ভিত্তিতে ভর্তির সুযোগ পাবে। উপর্যুক্ত কোটায় যদি প্রার্থী না পাওয়া যায় তবে এ আসন কার্যকরী থাকবে না। ভর্তির সময় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা/কর্মচারী দপ্তর প্রধানের প্রত্যয়নপত্র দাখিল করতে হবে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা নিজস্ব দপ্তরের প্রধান হলে সেক্ষেত্রে তাঁর একধাপ উপরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার প্রত্যয়নপত্র দাখিল করতে হবে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা/কর্মচারী যে মহানগর/বিভাগ/জেলায় কর্মরত থাকবেন তার সন্তান সে মহানগর / বিভাগ/জেলায় ভর্তির জন্য বিবেচিত হবেন। পরবর্তীতে কলেজ/মাদ্রাসা কর্তৃক যাচাইকরণ হবে বিধায় কোটার অপশন (Option) দেয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

 মুক্তিযোদ্ধার সন্তান/সন্তানের সন্তানদের জন্য কোটায় (FQ) ভর্তি হতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থী তথ্য ছকের নির্দিষ্ট স্থানে FQ কোটা Select করবেন। যদি আবেদনকারী সংখ্যা বেশি হয় সেক্ষেত্রে তাদের নিজেদের মধ্যে মেধার ভিত্তিতে ভর্তির সুযোগ পাবে। উপর্যুক্ত কোটায় যদি প্রার্থী না পাওয়া যায় তবে এ আসন কার্যকরী থাকবে না। এই কোটায় আবেদনের ক্ষেত্রে যথাযথ কর্তৃপক্ষের ইস্যুকৃত মূল সনদ পত্র থাকতে হবে এবং পরবর্তীতে








এই রকম আরও তথ্য পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে যুক্ত থাকুন। এর পাশাপাশি গুগল নিউজে আমাদের ফলো করুন।

Next Post Previous Post
মন্তব্যগুলো দেখান
মন্তব্যগুলো যোগ করুণ

আপনার মূল মান মতামতটি আমাদের জানান। আমি শালীন ভাষা ব্যাবহার করবো এবং অশ্লীল ভাষা ব্যাবহার থেকে বিরত থাকবো। কৌণিক বার্তা.কম আপনার আইপি অ্যাড্রেস ব্লকের ক্ষমতা রাখে।

comment url